বহুল প্রতীক্ষিত আইফোন ১৬ লঞ্চ করলো নির্মাতা সংস্থা অ্যাপল। প্রত্যেক সিরিজের মতোই এই সিরিজেও মোট ৪টি মডেল রয়েছে। সেগুলো হলো আইফোন ১৬, আইফোন ১৬ প্লাস, আইফোন ১৬ প্রো আর আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স। এরই মধ্যে পর্দা উন্মোচন হয়েছে আইফোন ১৬-এর।
আইফোন ১৬-তে যেসব নতুন ফিচার থাকছেসবচেয়ে বেশি আইফোন ব্যবহারকারী দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কানাডা। এখানকার ৫৬ শতাংশ মানুষের পছন্দের ব্র্যান্ড আইফোন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এই দেশের ৫৩ শতাংশ মানুষ আইফোন ব্যবহার করেন।
এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া এবং ব্রাজিলের ১৮ শতাংশ এবং ১৮ শতাংশ মানুষ আইফোন ব্যবহার করেন। ইতালিতে আইফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ। একইভাবে মেক্সিকো এবং রাশিয়ার যথাক্রমে ২০ শতাংশ এবং ১২ শতাংশ লোক আইফোন ব্যবহার করেন। ব্রিটেনের ৪৮ শতাংশ, জার্মানির ৩৪ শতাংশ এবং ফ্রান্সের ৩৫ শতাংশ লোক আইফোন ব্যবহার করেন।
এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া এবং ব্রাজিলের ১৮ শতাংশ এবং ১৮ শতাংশ মানুষ আইফোন ব্যবহার করেন। ইতালিতে আইফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ। একইভাবে মেক্সিকো এবং রাশিয়ার যথাক্রমে ২০ শতাংশ এবং ১২ শতাংশ মানুষ আইফোন ব্যবহার করেন।
এরই মধ্যে অনেকেই বুকিং করে ফেলেছেন শখের আইফোনটি। কিংবা কেনার কথা চিন্তা করছেন। জানেন কি, বিশ্বের কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি? অ্যাপল আমেরিকান কোম্পানি। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, মার্কিন মুলুকে আইফোনের জনপ্রিয়তা অতটা নেই।
আবার আইফোন উৎপাদনে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে থাকা চীনেও এর ব্যবহার তুলনামূলক কম। চীনে মাত্র ২১ শতাংশ মানুষ আইফোন ব্যবহার করেন। স্ট্যাটিস্টার তথ্য অনুসারে, চীনে প্রায় ৬৯ কোটি মানুষ আইফোন ব্যবহার করেন। এখানে শাওমি, অপ্পো এবং ভিভো-এর মতো ব্র্যান্ডের রমরমা বাজার।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মাত্র আমেরিকার ৫১ শতাংশ নাগরিক আইফোন ব্যবহার করেন। ২৭ শতাংশের পছন্দ স্যামসংয়ের ফোন। বাকিরা অন্যান্য ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন ব্যবহার করেন।
এদিক থেকে এগিয়ে জাপান। আইফোনের সবচেয়ে বড় বাজার হলো জাপান। এই দেশের ৫৯ শতাংশ নাগরিক আইফোন ব্যবহার করেন। অর্থাৎ প্রতি ৫ জনের মধ্যে ৩ জনের হাতে আইফোন দেখা যায়। জাপানের ৯ শতাংশ নাগরিক স্যামসংয়ের ফোন ব্যবহার করেন। বাকি ৩২ শতাংশ মানুষ কেনেন অন্যান্য ব্র্যান্ডের ফোন।
No comments:
Post a Comment